আজ সোমবার ৮ নভেম্বর ২০২১ ইং সন্ধ্যাঁ ৫টার দিকে মনিরামপুর,  ১৪ নং দূর্বাডাঙ্গা ইউপির শ্যামনগর গ্রামের আতাউর রহমান (৩৫) পিতা আলী মুন্সুর গাইন, এবং মেয়ে ফতেমা সুলতানা (১৬) পিতা সোহরাব গাজী উভয় সাং শ্যামনগর।

শ্যামনগর বাজারের পাশে শ্যামনগর বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন শ্যামনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (নজরুল ভবন’র) অফিস কক্ষে অসামাজিক কাজে লিপ্ত অবস্থায় জনগণের কাছে ধরা পড়ে তখন আতাউরকে গণপিটুনি দিয়ে ছেলে মেয়ে ২ জনকেই ঐ অফিস কক্ষে তালা বন্ধ করে রাখে।

 

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় ভিকটিম আতাউর উক্ত বিদ্যালয়ের স্টাফ (নাইট গার্ড) এবং আতাউরের স্ত্রী সহ ছেলে মেয়ে ২ জন যার ছেলের বয়স ৮ বছর এবং মেয়ের বয়স ২ বছর। সেখানকার জনগনের চিৎকারে বাজারের এবং স্কুল কমিটির লোকজন উপস্তিত হয় জনগণ উত্তাল দেখে কমিটির লোকজন নেহালপুর পুলিশ ফাঁড়িতে কল করে। ফাঁড়ির পুলিশ আসলেও জনগন ক্ষিপ্ত এবং মিছিল করতে থাকায় ফাঁড়ির পুলিশ মনিরামপুর থানার সাহায্য নেয় এবং ফোর্স এসে জনগণের মিছিলের মধ্য খুবই কষ্টে জনগনকে অভয় দিয়ে পুলিশ জিপে করে আতাউর এবং ফতেমাকে নিয়ে যায় এবং এলাকার লোকজনকে থানায় যেতে বলেন।

সরেজমিন এলাকার লোকজন রাস্তায়, বাজারে মিছিল করতে থাকে সেখানে লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় ‘আতাউর আগেও এমন ২ বার অসামাজিক, অনৈতিক ঘঠনা ঘটিয়েছে তবুও সে পার পেয়ে যায় এবার তাকে জনগণ ছাড়দিতে চাই না, জনগণের দাবি আতাউর কে নাইট গার্ডের চাকরি থেকে স্থায়ী বহিস্কার করতে হবে উক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কমিটির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম কমিটির সদস্য মোঃ জাকির হোসের উভয় সাং শ্যামনগর সদস্য জাকির হোসেন জনগণের উদ্দেশ্য করে বলেন আপনার ঠান্ডা হন আমরা কমিটির লোকজন এসেছি এখানে পুলিশ আছে আমরা উপযুক্ত বিচার করবো। বর্তমানে ছেলেমেয়ে উভয়ই মনিরামপুর  থানায় অবস্থান করছে।